আপনি জানেন কি ?
·
তুমি চোখ খুলে কখনোই হাঁচি দিতে পারবে
না। বিশ্বাস না হলে এক্ষুণি চেষ্টা করে দেখা।
·
তোমার মতোই শিম্পাঞ্জিরাও হ্যান্ডশেক করে
ভাব বিনিময় করে!
·
অক্টোপাসকে কি হৃদয়বান বলা যায়? ওর দেহে যে তিনটি হৃৎপিণ্ড আছে!
·
১০০ বছর আগেও বোর্নিওতে মানুষের মাথার
খুলি মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার করা হতো।
·
একটি পোকাখেকো ফ্যালকন পাখি তোমার চেয়েও
চোখে বেশি দেখে। সে আধামাইল দূর থেকেই একটা ফড়িংকে ঠিক ঠিক শনাক্ত করতে পারে।
·
অতীতে রোমান সৈন্যরা বিশেষ এক ধরনের
পোশাক পরত। এই পোশাকটাই এখন মেয়েদের কাছে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়। পোশাকটার নাম
স্কার্ট।
·
ডলফিন একচোখ খোলা রেখে ঘুমায়। তুমিও
একটু চেষ্টা করে দেখো, সম্ভব কি না।
·
তুমি কি জানো, এক পাউন্ড বিশুদ্ধ তুলা থেকে ৩৩ হাজার মাইল লম্বা সুতা তৈরি সম্ভব!
·
আমাদের ত্বকের প্রতি বর্গইঞ্চিতে প্রায়
৬২৫টি ঘামগ্রন্থি আছে। ওগুলো এতো সূক্ষ্ম যে তুমি গুনে দেখতে চাইলেও পারবে না।
·
পৃথিবীর সব সাগরে যে পরিমাণ লবণ আছে তা
দিয়ে পৃথিবীকে ৫০০ ফুট পুরু লবণের স্তুপ দিয়ে ঢেকে ফেলা যাবে।
·
গ্যালিলিও দূরবীন আবিষ্কার করার আগে
মানুষ খালি চোখে আকাশে মাত্র পাঁচটি গ্রহ দেখতে পেতো!
·
জলের হাতি বা জলহস্তি পানির নিচে ৩০
মিনিট দম বন্ধ করে থাকতে পারে।
·
ফড়িংয়ের কান মলে দিতে চাইলে কিন্তু
একটু সমস্যা হবে। কারণ ফড়িংয়ের কান হাঁটুতে।
·
কাঠঠোকরা এতো যে কাঠ ঠোকড়ায় তাতে ওর
মাথা ব্যথা হয় না? না, হয় না। কারণ কাঠঠোকরার
খুলির চারপাশে অনেকগুলো বায়ু প্রকোষ্ঠ আছে, যা নরম কুশনের
কাজ করে।
·
ভালুক অলস হলে কি হবে, সে প্রতি ঘণ্টায় ৪৮ কিলোমিটার (৩০ মাইল) গতিতে দৌড়াতে পারে।
·
তুমি তো গাছ থেকে সহজেই খাবার পাও।
কিন্তু জানো কি এক পাউন্ড খাবার তৈরি করতে গাছের প্রায় ১০০ পাউন্ড বৃষ্টির পানি
খরচ করতে হয়।
·
পৃথিবীর ওজন কতো জানো? ৬৬-এর ডানপাশে ২০টি শূন্য বসালে যে সংখ্যাটি হয় সেটাই পৃথিবীর ওজন। এবার
নিজেই হিসেব করে দেখো।
·
গিরগিটির জিহ্বার আকার তার শরীরের চেয়েও
বড়। যতো বড়ো মোবাইল নয় তত বড় সীম, আর কি!
·
একজন মানুষ প্রতিদিন যে পরিমাণ বাতাস
শ্বাস হিসাবে গ্রহণ করে তা দিয়ে একটি নয় ১০০০টি বেলুন ফোলানো সম্ভব।
·
২০০৪ সাল পর্যন্ত মোট ২২৪৯ জন অভিযাত্রী
এভারেস্ট জয় করার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। এদের মধ্যে নিহত হয়েছেন প্রায় ১৮৬ জন।
·
প্রথম এভারেস্ট জয়ী শেরপা শুধু শেরপা
তেনজিং নোরগের একার নামের মধ্যে আছে এমন নয়। বরং শেরপা হলো একটা পুরো গোত্রের
নাম।
·
একটা কথা কি জানো হিমালয় পর্বতের যে
উচ্চতা রয়েছে তা কিন্তু বাড়ছে প্রতিনিয়ত। প্রতিবছর প্রায় ৪ মিলিমিটার করে
বাড়ছে হিমালয়ের উচ্চতা!
·
সমুদ্র সমতল থেকে হিসেব করলে পৃথিবীর
দ্বিতীয় সবোর্চ্চ শৃঙ্গ পাকিস্তান ও চীন সীমান্তের কে-টু পাহাড়। এর উচ্চতা ২৮
হাজার ২৫১ ফুট (৮ হাজার ৬১১ মিটার)।
·
আপেল খেতে যতই স্বাদ লাগুক, জেনে নিও আপেলের ৮৪ ভাগই পানি।
·
সবচেয়ে লম্বা ঘাসের নাম জানো? বাঁশ। এই ঘাস লম্বায় ১৩০ ফুটও হতে পারে।
·
প্রতি মিনিটে তোমার শরীর থেকে প্রায়
৩০০টি মৃত দেহ কোষ ঝরে পড়ছে।
·
সাপ হচ্ছে একমাত্র সত্যিকারের মাংসাশী
প্রাণী। কারণ অন্য প্রাণীরা কিছু না কিছু উদ্ভিদ জাতীয় খাবার খেলেও সাপ কখনোই তা
করে না।
·
প্রতি চার মিনিটে মায়েরা একবার তার
সন্তানের কথা ভাবেন। এই হিসেবে প্রতিদিন গড়ে ২১০ বার সন্তানের কথা চিন্তা করেন
একজন মা।
·
প্রতিবছর সারা পৃথিবীতে মা দিবসে প্রায়
১৫ কোটি ২০ লাখ কার্ড বিলি হয় মায়েদের কাছে।
·
সবচেয়ে ছোট ডাকটিকেটটি ছিলো ৯.৫ x ৮ মিমি। ১৮৬৩ সালে এই টিকেটটি প্রকাশ করেছিলো বলিভারের কলাম্বিয়ান স্টেট।
·
এ পর্যন্ত সবচেয়ে বড় ডাকটিকেট প্রকাশ
করেছে চীন। বিংশ শতাব্দির প্রথম দিকে তারা ২১০ x ৬৫ মিমি মাপের
ডাকটিকেটটি প্রকাশ করে।
·
ডাকটিকেটের পেছনে প্রথম আঁঠা লাগানোর
পদ্ধতি চালু করে সিয়েরা লিয়ন নামের আফ্রিকা মহাদেশের দেশটি। সালটা ছিলো ১৯৬৪।
·
ডাকটিকেট কখনো কলার মতো হয়! শুনে তুমি
অবাক হবে, কিন্তু উত্তরটা হচ্ছে, হ্যাঁ
হয়। প্যাসিফিক আইল্যান্ড অব টঙ্গা কলার মতো দেখতে একটি ডাকটিকেট প্রকাশ করেছিলো
একবার।
·
মানুষের নখ প্রতিদিন ০.০১৭১৫ ইঞ্চি করে
বাড়ে।
·
মানুষের শরীরের রক্ত শরীরের ভেতর
প্রতিদিন ১৬ লাখ ৮০ হাজার মাইল সমান পথ অতিক্রম করে।
·
মানুষ প্রতিদিন ৪৩৮ ঘনফুট বাতাস শ্বাস
প্রশ্বাসের কাজে ব্যবহার করে।
·
মানুষের কান প্রতি বছর এক ইঞ্চির প্রায়
০.০০৮৭ অংশ করে বাড়ে। ভাগ্যিশ! বেশি বাড়লে শেষে একেবারে গাধার কানের মতো লম্বা
হয়ে যেতো!
·
দাড়িপাল্লায় যদি ওজন করা সম্ভব হতো
তাহলে পৃথিবীর ওজন ৮১টি চাঁদের ওজনের সমান হতো।
·
নীল তিমিই প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে জোরে
শব্দ করতে পারে। পরস্পর ভাববিনিময়ের সময় ওরা যে শিস দেয়, সেটা ৫৩০ মাইল দূর থেকেও শোনা যায়।
·
অংকে এক মিলিয়ন লিখতে ৭টি সংখ্যা লাগে।
তেমনি ইংরেজিতে মিলিয়ন শব্দটি লিখতে ৭টি অক্ষর লাগে।
·
পিঁপড়েও চিরুনি ব্যবহার করে। শুধু কি
তাই ওরা নিজের কাছে চিরুনি রাখেও সবসময় সামনের দুপায়ের ভাঁজের কাছে। যা দিয়ে
প্রয়োজন মতো নিজেকে একটু পরিপাটি করে নেয়।
·
তুমি যদি ড্রাগনফ্লাই বা গঙ্গা ফড়িংয়ের
সঙ্গে দৌড়ে পাল্লা দাও, তাহলে হেরে যাবে নিশ্চিত। কারণ ড্রাগনফ্লাই
ঘন্টায় ৩০ মাইল পথ উড়ে যেতে পারে।
·
নাকের বদলে পা দিয়ে নিঃশ্বাস নিলে কেমন
হবে বলো তো? স্যান্ড বারলার ক্র্যাব (এক প্রকার কাঁকড়া) তার
পা দিয়েই বিশেষভাবে নিঃশ্বাস নেয়। কারণ ওর নাক নেই।
·
বোলা স্পাইডার নামের এক ধরনের মাকড়শা
বড়শি দিয়ে মাছ ধরার মতো করে পোকামাকড় ধরে খায়।
·
কোয়েলা ঘুম কাতুরে। ওরা দিনের ২৪ ঘন্টার
মধ্যে ১৮ ঘন্টাই ঘুমিয়ে কাটায়।
·
পৃথিবীতে একমাত্র মানুষই হাসতে পারে। এই
তুমি কি হাসতে পারো? না পারলে মানুষের খাতা থেকে তোমার নাম কাটা।
·
কেঁচোর কোন চোখ না থাকায় সে অন্য
প্রাণীদের মতো দেখতে পায় না। তবে সমস্যা নেই, ত্বকের বিশেষ ধরনের
কোষের সাহায্য চারিপাশের অবস্থা সে ঠিকই বুঝতে পারে।
·
তোমার পুরো শরীরের মাংসপেশী আছে মোট
৬৫০টি। গুনে দেখবে একটু?
·
আয়তনের দিক দিয়ে পৃথিবী ৫০টি চাঁদের
সমান। অর্থাৎ পৃথিবীর সমান আয়তনে কোনো পাত্রে ৫০টি চাঁদ রাখা যাবে।
·
তোমরাই বলো, জাল ছাড়া আবার মাকড়সা হয় নাকি! কিন্তু বোলা স্পাইডার নামে এক ধরনের
মাকড়সা আছে যারা কোন জালই বোনে না।
·
ঘোড়ার নাকের ফুটো দুটো শুধু আকারেই বড়
নয়,
কাজেও ঠিক তেমনি। ঘোড়ার রয়েছে অসাধারণ ঘ্রাণশক্তি।
·
কেঁচোকে সারাজীবনে কখনোই চশমা পরতে হয়
না। কেন জানো? কারণ ওর শরীরে কোন চোখই নেই।
·
মানুষের শরীর থেকে প্রতিদিন গড়ে এক চা
কাপের সমান ঘাম ঝরে।
·
মাত্র ৫ লিটার মধু খেয়ে এক একটি মৌমাছির
ঝাঁক ৪০ হাজার মাইল পথ পাড়ি দিতে পারে।
·
একটি কলার শতকরা পঁচাত্তর ভাগই পানি।
তুমি যদি ছোট্ট এক গ্লাস পানির বদলে এক গ্লাস কলা খাবো বলো, তাহলে কিন্তু খুব একটা ভুল হবে না!
·
জানোই তো একজন মানুষের আঙুলের ছাপ আরেকজন
মানুষের চেয়ে ভিন্নতর। তেমনি ঠোঁটের ছাপ ও একজনের চেয়ে আরেকজনেরটা থেকে সম্পূর্ণ
ভিন্ন।
·
একটি কলার শতকরা পঁচাত্তর ভাগই পানি।
তুমি যদি ছোট্ট এক গ্লাস পানির বদলে এক গ্লাস কলা খাবো বলো, তাহলে কিন্তু খুব একটা ভুল হবে না!
·
মাশরুমে প্রোটিনের পরিমান আলুর চেয়ে
দ্বিগুন, টমেটোর চারগুন এবং কমলা লেবুর ছয় গুন বেশি। তাই
বলে মাশরুম কাঁচা খেয়ে ফেলাটা কিন্তু বুদ্ধিমানের কাজ হবে না।
·
মুরগি পাখি বলে ধরা হয়। তো এ পর্যন্ত
একটি মুরগি শূন্যে ডানা ঝাপ্টে সবচেয়ে বেশি পথ পাড়ি দেওয়ার রেকর্ড হচ্ছে ৩০২
ফুট। হায়রে মুরগি!
·
তুমি কি মাকড়সা ভয় পাও? ভয় পাওয়ার কিছু নেই, ওরা খুব নিরীহ। কিন্তু
আমেরিকার ব্ল্যাক উইডো মাকড়সাকে ভয় পেতেই হবে। ওরা এতো বিষাক্ত যে এক কামড়ে
মানুষকে মেরে ফেলতে পারে।
·
খ্রিস্টপূর্ব ৫ শতকে ভারতের পাণিনি
সংস্কৃত ভাষার ব্যকরণ রচনা করেন। এই ব্যকরণে ৩৯৫৯টি নিয়ম লিপিবদ্ধ করেন তিনি।
·
বাংলাভাষায় বিশ্বের বিশ কোটিরও মানুষ
কথা বলে। এসব মানুষের বেশির ভাগই বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বসবাস করে।
·
বাংলাভাষায় লেখা প্রথম ব্যাকরণ রচিত হয়
১৭৩৪ থেকে ১৭৪২ সালের মধ্যে। এর লেখক ছিলেন মানোএল দা আসসুম্পসাঁউ নামের এক
পুর্তগিজ পাদ্রি।
·
হ্যারি পটার সিরিজের বই এ পর্যন্ত ৬৫টিরও
বেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। তবে ব্রিটিশ ইংরেজিতে লেখা বইটি প্রথমে আমেরিকান
ইংরেজিতে অনূবাদ করা হয়েছিল।
·
এ পর্যন্ত হ্যারি পটার সিরিজের বই বিশ্বে
বিভিন্ন দেশে ৪০০ মিলিয়ন কপিরও বেশি বিক্রয় হয়েছে।
·
হ্যারি পটার সিরিজের কল্যানে লেখিকা জে
কে রাউলিং বিশ্বে ১৩৬তম এবং ব্রিটেনে ১৩তম ধনী।
·
বাংলা ভাষায় ছাপা প্রথম সম্পুর্ন
গদ্যগ্রন্থ ছাপা হয় ১৭৮৫ সালে। বইটি ছিল জোনাথান ডানকানের লেখা ইম্পে কোড
নামের একটি আইনের বইয়ের বাংলা অনুবাদ।
·
ইংরেজিতে ছাপা প্রথম বইয়ের নাম ছিল দি
রেকুইয়েল অব দি হিস্টোরিয়েস অব ট্রয় (The Recuyell of the Historyes of Troye)। এই বইটি ছাপা হয় ১৪৭৫ সালে আর লেখক ছিলেন উইলিয়াম ক্যাক্সটন।
·
জার্মানির গুটেনবার্গ ১৪৪০ সালে মুভেবল
টাইপ উদ্ভাবন করেন। এই ছাপাখানায় তিনি ল্যাটিন ভাষায় ১৪৫৫ সালে বাইবেল ছাপেন।
এটিই বিশ্বের প্রথম মুদ্রিত বই।
·
পৃথিবীতে যত লিপস্টিক আছে, তার বেশিররভাগই তৈরি হয় মাছের আঁশ দিয়ে। (তাইতো বলি এত মাছ খাই, তার আঁশগুলো যায় কোথায়!)
·
একটার ওপর একটা বিশাল বিশাল ব্লক বসিয়ে
তৈরা করা হয়েছে মিশরের পিরামিডগুলো। তাতে একটা দুটো নয়, যেমন ধর গিজার পিরামিড বানাতে লেগেছে আড়াই মিলিয়ন ব্লক। আচ্ছা, তা না হয় বানালো কিন’ বসে বসে ওগুলো গুনলো কে?
·
বিজ্ঞানি টমাস আলভা এডিসন অনেক আগে একটি
হেলিকপ্টার বানানোর বুদ্ধি করেছিলেন যেটা চলবে বন্দুকের বারূদ দিয়ে। কিন’ তার এই বুদ্ধিটা
খুব একটা বুদ্ধিমানের মত ছিল না, কারণ এটা বানাতে যেয়ে সে তার পুরো
ল্যবরেটরি উড়িয়ে দিয়েছিলেন।
·
ভয় পেলে বা কোন কারণে উত্তেজিত হলে একটা
টার্কি প্রতি ঘন্টায় ২০ মাইল জোড়ে দৌড়াতে পারে আর দৌড়াতে দৌড়াতে যখন লাফ দেয়, তখন বাতাসে সে প্রতি ঘন্টায় ৫০ থেকে ৫৫ মাইল বেগে উড়ে যেতে পারে।
·
বেঞ্জামিন ফ্রাংকলিন চেয়েছিলেন আমেরিকার
জাতীয় পাখি হোক টার্কি (এক ধরনের বড় মোরগ) কিন্তু ওনার স্বপ্ন পূরণ হয়নি।
·
হাতের বুড়ো আঙ্গুলের নখ বড় হয় খুব
আস্তে আস্তে, আর সবচেয়ে তাড়াতাড়ি বড় হয় মধ্যমার নখ।
·
হাসাহাসি করা কিন্তু সোজা না। সে তুমি
মুচকি হাসো আর হো হো করে হাসো, প্রতিবার হাসার সময় মুখের কমপক্ষে ৫
জোড়া মাংশপেশী তোমাকে ব্যবহার করতে হয়। আর বেশী হাসি পেলে তো মোট ৫৩টা পেশী
লাগবে।
·
কোন কথা না বলেই মানুষ তার তার মুখ দিয়ে
হাজার রকম ভাব প্রকাশ করতে পারে। রাগ, অভিমান, মেজাজ এইসব আরকি। কিন্তু এগুলোর ভেতরে আমরা সবচেয়ে বেশী কি করি জানো?
হাসি! হি হি হি!
·
স্টার ফিশগুলো কিন্তু মস্ত বোকা। ওদের
কোন মগজই নেই।
·
গোল্ড ফিস ছোট্ট হলে কি হবে, ওদের কেউ কেউ ৪০বছর পর্যন্তও বাঁচতে পারে।
·
খোলহীন শামুক দেখেছ না? ওদের একটাও খোল না থাকলে কি হবে, ওদের নাক কিন্তু
চারটা!
·
হি হি হি… জানো নাকি কচ্ছপরা ওদের পেছন দিক
দিয়েও নিঃশ্বাস নিতে পারে।
·
স্টোন ফিশ নামের একটি মাছ পাওয়া যায়
অস্ট্রেলিয়ার তীর ঘেঁষে। এই স্টোন ফিশের শরীর পাথরের মত শক্ত কিনা জানি না, পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত মাছ কিন্তু এটাই।
·
দুনিয়া জুড়ে হিসাব করলে প্রতি বছর
প্লেন ক্রাশে যত মানুষ মারা যায়, তার চেয়ে বেশি মানুষ মারা যায়
গাঁধার পিঠ থেকে পড়ে। এ জন্যই বোধহয় মানুষ গাধার পিঠে না, প্লেনে
করেই বিদেশ বেশি যায়।
·
বসে বসে টিভি দেখার চেয়ে শুয়ে শুয়ে
ঘুমালে শরীরের অনেক বেশি ক্যালরি পোড়ে। অবশ্য যদি লাফাতে লাফাতে টিভি দেখ তাহলে
অন্য হিসাব।
·
ওয়াল্ট ডিজনিকে চেনো তো? তিনি মিকি মাউসের স্রষ্টা। কিন্তু এটা কি জানো যে তিনি নিজেই ইঁদুর
মারাত্মক ভয় পেতেন।
·
ব্যাংক অফ আমেরিকার আসল নাম ছিল ব্যাংক
অফ ইতালি।
·
অজ্ঞান হয়ে উল্টে পড়ার সময় পিপঁড়ারা
সবসময় তাদের ডান দিকে পড়ে। কাজেই কোন পিপঁড়াকে যদি বাম দিকে উল্টে থাকতে দেখ, বুঝে নিবে সে নিশ্চয়ই স্কুল ফাঁকি দেবার জন্য অজ্ঞান হবার অভিনয় করছে।
·
মাত্র দশ বছর আগেও চীনের ৫০০ জন মানুষ
বরফে স্কি করতে জানতো, কিন্তু এ বছর প্রায় ৫ লক্ষ চীনা স্কিইং করতে
বিভিন্ন স্কি রিসোর্টে ঘুরতে গেছে!
·
ডানহাতি মানুষেরা সাধারণত বাঁহাতি
মানুষের চেয়ে অল্প কিছুদিন বেশী বাঁচে। অবশ্য যারা দুই হাতেই সমান তালে কাজ করতে
জানে তাদের ব্যাপারে নিশ্চিত করে বলতে পারছি না।